দুখু মিঞা তোমায় চাই
গোঁড়া সুন্নি হয়ে জন্ম নিলেন
বর্ধমানের চুরুলিয়া গ্ৰামে।
পূর্ণিমা চাঁদ জ্যোৎস্না ছড়ান
কাজী পরিবারের সম্মান শিখা হয়ে
কুরআন, হাদীস,ধর্মতত্ত্ব, ইসলামী দর্শন
শিক্ষা তথাকর্মে আনে জীবনের আভরণ।
মুয়াজ্জিন, লোকনাট্য , সেনাবাহিনীতেও সুনাম,
নাটক,গান,অভিনয়ে পান করতালিও প্রণাম।
গদ্য, কবিতা,উপন্যাস লিখে কেটে যায় বেলা
সমাজকে জাগাতে পএিকার সম্পাদনায়
করেননি অবহেলা।
দেশচেতনার উষ্ণ কথা অবিরাম যান বলে।
এমন বীরের রাজনীতি তে দেশবাসী যায় ঢ়লে।
বিদ্রোহী কবি উপাধিতে বন্দি হন জেলে
কারাগারের দুর্ব্যবহারেও যাননি তিনি হেলে।
স্বাধিনতা,মানবতা,প্রেম বিপ্লবের নক্ষত্র হয়ে-
ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ ভেদের সকল বাঁধা
ভষ্ম করেন জ্ঞানের মশাল দিয়ে,
পদ্মভূষণ, একুশে পদক ও স্বাধীনতা
দিবস পুরস্কারে সম্মান যায় বেরে।
দশ বছর বয়সে পিতৃহারার অর্থাভাব ও
দুঃখী জীবন যায়নি তবু সরে।
জাতীয় কবি হয়ে পান
বাংলা দেশে ঠাঁই।
অজানা এক রোগের গ্ৰাসে
মোদের মাঝে নাই।
এমন কবির দীক্ষাদর্শে
জীবন হোক পূর্ণ্য,
গর্বে মোদের বুক ভরে যায়
শ্রদ্ধায় বরেণ্য।
লক্ষ্য -কোটি ভীরের দেশে
ক্লান্ত খুঁজে নাই-
জন্মদিনের শুভেচ্ছাতে
তোমায় ফিরে চাই।
*****